ইসলামের ভালো দিকগুলো তুলে ধরতে পারেন না?

মুমিনরা প্রায়ই একটি প্রশ্ন জিজ্ঞেস করে যে আপনারা শুধু ইসলামের খারাপ দিকগুলোই কেন তুলে ধরেন, ভালো দিকগুলো তুলে ধরতে পারেন না? 

আচ্ছা, একই প্রশ্ন যদি আপনাদের করি যে আপনারা কেন ইসলামের শুধু ভালো দিকগুলো তুলে ধরেন, ভালো খারাপ দুটোই  তুলে ধরতে পারেন না? 

আপাতত আমাদের জবাব হলো আমরা ভারসাম্য  ঠিক রাখার জন্য ইসলামের শুধু খারাপ দিকগুলো তুলে ধরি। তবুও মাঝে মাঝে মন চায়, ইসলামের যদি কোন ভাল দিক থাকে সেটা তুলে ধরব, কারণ ইসলামকে ঘৃণা করি মুসলিমদের তো নয়। তাছাড়া আমি নিজেও  মুসলিম ছিলাম। তাদের আবদারটা রাখার জন্য হলেও ইসলামের ভালো কিছু দিক তুলে ধরবো।

কিন্তু মানেন বা না মানেন, ইসলামের তেমন কোন ভালো দিকই নেই। আপাতদৃষ্টিতে ভালো কিছু কথা বা ভালো দিক থাকলেও, সেগুলো ছিলো রাজনৈতিক কৌশলমাত্র। অর্থাৎ ভালো কথা / কাজের অসম্মান বা রাজনৈতিক স্বার্থে ব্যবহার । 

এমন কিছু ভালো লেকচার বা কথা ভন্ড রাজনৈতিক নেতারাও বলে থাকেন, নিজের স্বার্থের জন্য জনগণের সাথে অসাধারণ ব্যবহার করেন, কিন্তু ক্ষমতায় গেলে আবার পল্টি মারেন, পরস্পরবিরোধী কথা বলেন এবং খারাপ আচরণ  করেন। তখন আবার কথা বা কুকর্মগুলো চরিতার্থ করার জন্য তাদের অন্ধভক্তরা কুযুক্তি বা গোঁজামিল দিয়ে সেগুলোকে জাস্টিফাই করেন।

তবুও ইসলামের যে জিনিসটা আমার  ভাল লাগতো সেটা হল যাকাত। যদিও এটা নতুন কিছু নয়, বরং ইসলামের পূর্বেও বিভিন্ন সমাজে এধরনের ট্যাক্স পদ্ধতি চালু ছিলো। তবে ইসলাম সরাসরি ইহুদি ধর্মের ‘যেদাকাহ ‘ (Tzedaqah) থেকে যাকাত এবং ‘সেদাকাহ’

(Sedaqah) থেকে সদকাহ কপি করেছে। এখানে আরেকটি  বিষয়ও উল্লেখ করি, ইসলামের সালাম পদ্ধতি এসেছে ইহুদি ধর্মের শেলম থেকে। যদিও অভিবাদন নতুন কিছু নয়, এগুলো ইসলাম বা ইহুদি ধর্মের জন্মেরও বহু পূর্ব থেকে বিভিন্ন সমাজে প্রচলিত ছিলো। তাছাড়া, অর্থনীতির আলোকে যাকাতের বেশ কিছু সমস্যা এবং সীমাবদ্ধতা পাওয়া যায়। 

মূল সমস্যাটা হলো এই যাকাত শুধুমাত্র নবী মোহাম্মদদের রাজনৈতিক মতাদর্শের লোকদেরই দেয়া যাবে, অন্য / অমুস লিম কাউকে নয়।

আজকে যদি আওয়ামীলীগ বলে আমরা শুধু আমাদের দলের লোকদের দান করব তাহলে কি আপনি এটাকে পজিটিভলি নিবেন নাকি নেগেটিভলি, আপনিই বলুন। 

(অথচ সেটার চেয়ে ট্যাক্স ব্যবস্থা আরো উত্তম। ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে একটা নির্দিষ্ট পরিমাণ ইনকাম যারা করে তাদের ইনকাম ট্যাক্স দিতে হয় এবং এই ট্যাক্সের ভাগও ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে সবাই পায়।) 

এছাড়াও প্রতিটি ক্ষেত্রে, কল্যাণ কামনা থেকে শুরু করে সবকিছুতেই শুধু তাদের নিজের দলের জন্য, আর যারা নিজেদের দলে নয় তাদের জন্য ধ্বংস কামনা।

এবার আপনি বলতে পারেন, ইসলামে তো মিথ্যা বলতে নিষেধ করা হয়েছে। এখন কথা হলো মিথ্যা বলা যে খারাপ সেটাতো সব ধর্ম এবং ধর্মহীন নীতিবিদ্যায়ও বলা আছে। আর প্রতিটি মানুষ খুব সহজেই তা বুঝতে পারে। কিন্তু, ইসলাম এখানে উল্টো সমস্যা করেছে।

 কুরআন বলা হয়েছে সত্য গোপন করো না, আবার বলা হয়েছে যে সত্য হলো আল কুরআন। এখানে সত্য দ্বারা কুরআন বা কুরআনের আয়াতগুলোকে বুঝিয়েছে এবং কুরআনের আয়াত গোপন করতে নিষেধ করেছে। এখন কুরআন মুসলিমদের অন্ধবিশ্বাস অনুযায়ী সত্য হতে পারে, কিন্তু অমুসলিমদের সতেচন দৃষ্টিতে কি কুরআন সত্য? না। কুরআন অনুযায়ী বহু মিথ্যাকেও আমাকে সত্য হিসেবে ধরতে হবে। 

তারচেয়ে বড় ব্যাপার হলো ইসলামের স্বার্থে মিথ্যা বলা যাবে এবং কৌশল অবলম্বন করা যাবে, সত্য গোপন করা যাবে, যার শিক্ষা ইসলামই দেয় এবং এটাকে ইসলামের পরিভাষায় “তাকিয়া” বলা হয় এবং আল্লাহ নবী এবং সাহাবী সবাই কৌশলগত কারণে মিথ্যা বলেছেন ধর্মীয় স্বার্থে মিথ্যার পক্ষে কুরআন বিভিন্ন  আয়াত এবং হাদিসেও  ইঙ্গিত পাওয়া যায়। 

এখানে আরেকটি বিষয় হলো মানুষ অনেক সময় নিজের অপারগতা বা অক্ষমতার কারণে মিথ্যা বলে এবং এটা মানুষের স্বভাব, কিন্তু আল্লাহ কিভাবে মিথ্যা বলে তাকে কেন কৌশলগত কারণে মিথ্যা বলতে হবে? 

তবে কি তিনিও মানুষ? 

আপাতত এখানে আল্লাহর মিথ্যাটাই উল্লেখ করি :

বদরের যুদ্ধের পূর্বে নবী মোহাম্মদ সাহাবিদের বলেছিলেন যে আল্লাহ তাকে স্বপ্ন দেখিয়েছিলেন যে কাফেরদের সংখ্যা অনেক কম হবে। কিন্তু যুদ্ধে জয়ী হওয়ার পর যখন সাহাবীরা আল্লাহর মিথ্যা ব্যাপারে প্রশ্ন তুললো তখন নবী মোহাম্মদ এই আয়াত নাজিল করালেন। 

৮ নং সুরার ৩৪ নং আয়াতটি দেখুন :

 “স্মরণ কর সেই সময়টির কথা যখন আল্লাহ তোমাকে স্বপ্নে দেখাইয়া ছিলেন যে, তাহারা সংখ্যায় স্বল্প, যদি তোমাকে দেখাইতেন যে, তাহারা সংখ্যায় অধিক তবে তোমরা সাহস পাইতে না “

অর্থাৎ, আল্লাহর মতো সত্তা, যিনি সর্বশক্তিমান তিনি  নিজের স্বার্থ হাসিলের জন্য এবং তার বান্দাদের যুদ্ধে উৎসাহিত করার জন্য বান্দার সাথে মিথ্যা বলেন। তাহলে তিনি তার নামে নবী মানুষকে স্বর্গের লোভ দেখিয়েছেন এবং কুরআন দেখানো হয়েছে সেটা যে তার মিথ্যা কৌশল নয় তা কিভাবে নিশ্চিত হবেন? 

এমনও হতে পারে তখনকার বেদুইনদের ইসলামমুখী করতে আল্লাহ বা নবী ( আল্লাহর নামে ) তথাকথিত জান্নাত জাহান্নাম এবং পরকালের গল্প সাজিয়েছেন। 

এছাড়াও, নবী সাহাবীরা চালাকি বা কৌশলের নামে প্রচুর মিথ্যা বলেছেন এবং মিথ্যা বলার অনুমতিও দিয়েছেন। এমন অনেক হাদিস আছে, তার মধ্যে ২/৩টি উল্লেখ করি। লেখা বড় হয়ে যাবে বলে সবগুলো উল্লেখ করছে না। 

“৪০৩৭ : জাবির ইবনু ‘আবদুল্লাহ (রাঃ) হতে বর্ণিত। একদা রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, কা‘ব ইবনু আশরাফের হত্যা করার জন্য কে প্রস্তুত আছ? কেননা সে আল্লাহ্ ও তাঁর রাসূলকে কষ্ট দিয়েছে। মুহাম্মাদ ইবনু মাসলামাহ (রাঃ) দাঁড়ালেন, এবং বললেন, হে আল্লাহর রাসূল! আপনি কি চান যে, আমি তাকে হত্যা করি? তিনি বললেন, হাঁ। তখন মুহাম্মাদ ইবনু মাসলামাহ (রাঃ) বললেন, তাহলে আমাকে কিছু প্রতারণাময় বা মিথ্যা  কথা বলার অনুমতি দিন। রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, হাঁ বল। “

বিস্তারিত : https://www.hadithbd.com/hadith/link/?id=28478

হজরত আসমা বিনতে ইয়াজিদ (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘তিন ক্ষেত্র ছাড়া মিথ্যা বলা বৈধ নয়- ১. মানুষের মধ্যে আপস-মীমাংসার জন্য মিথ্যা বলা। ২. যুদ্ধক্ষেত্রে মিথ্যা বলা এবং ৩. স্ত্রীকে সন্তুষ্ট করার জন্য মিথ্যা বলা।’ (আবু দাউদ : ৪৯২১)

এছাড়াও সহিহ একাধিক হাদিসে আছে :

“যে ব্যক্তি কোনো মুসলমানের দোষ গোপন করে রাখবে, আল্লাহ কিয়ামতের দিন তার দোষ গোপন রাখবেন। “

এটা স্পষ্টভাবে সত্য গোপন করা বা মিথ্যা বলার অনুমতি দিলো। কারণ, আমরা জানি যে সত্য গোপন করাও এক প্রকার মিথ্যা। একজন ব্যাক্তির দোষ বা অপরাধ গোপন করা খুবই অনৈতিক কাজ। 

এই হাদিসকে মুসলিমরা খুবই ভালোভাবে অনুসরণ করে এবং এজন্যই তারা তাদের হুজুর, বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান, নিজ ধর্মের লোকদের দোষ গোপন করার ক্ষেত্রে যথেষ্ট আন্তরিক এবং কৌশল অবলম্বন করে৷

ধর্মের ভাবমূর্তি রক্ষার জন্য তারা তাদের দোষগুলো গোপন রাখে। 

এই যে কোথাও জিহাদী হামলা হলে বা ইসলামের জন্য কোন অমানবিক কাজ করা হলে অথবা মসজিদ মাদ্রাসায় অপকর্ম হলে মুসলিমদের একদল  তা সরাসরি অস্বীকার করে  এবং আরেকদল বলে এরা প্রকৃত মুসলিম নয়। ( এটাও এক ধরনের তাকিয়াবাজি বা প্রতারণাপূর্ণ কৌশল ) 

এছাড়াও কুরআনে আছে যে আপনি ইসলামের স্বার্থে একজন অমুসলিমের সাথে বন্ধুত্বের অভিনয় করতে পারবেন কিন্তু মন থেকে কখনো বন্ধুরূপে করতে পারবেন না।  

এই যে নবী মোহাম্মদ মাঝে মাঝপ অমুসলিমদের সাথে ভালো ব্যবহার করতেন এবং অনেক মুসলিম সেটাকে তার মহত্ত্ব হিসেবে প্রচার করে সেটাও এক প্রকার প্রতারণাপূর্ণ কৌশল। কারণ, কুরআন এই আয়াত নবী পরিপূর্ণ নবীর জীবনী এটাই বলে এসব ছিলো তার প্রতারণাপূর্ণ কৌশল বা অভিনয়। 

এছাড়াও মিথ্যা অভিনয়ের পক্ষে  আরেকটা মারাত্মক কুরআনের আয়াত ও  হাদিস হচ্ছে,

“তোমাদের নিরর্থক শপথের জন্য আল্লাহ তোমাদেরকে ধরবেন না, কিন্তু সেসব কসমের ব্যাপারে ধরবেন, তোমাদের মন যার প্রতিজ্ঞা করেছে। আর আল্লাহ হচ্ছেন ক্ষমাকারী ধৈর্য্যশীল।সূরা বাক্কারা, ২:২২৫

এছাড়াও নবী বলেন “আল্লাহর ইচ্ছায়, যদি আমি কোন ব্যপারে শপথ করি আর পরে দেখি এর চেয়ে ভাল কিছু আছে তখন আমি যেটা ভাল মনে করি সেটাই করি আর তখন পূর্বেকার শপথ রক্ষার কোন দরকার মনে করি না। সহি বুখারী, বই – ৬৭, হাদিস-৪২৭ 

( একই হাদিস কয়েকবার বর্ণিত হয়েছে ) 

উপরিউক্ত  আয়াত এবং হাদিসে পরিস্কারভাবে বলা হয়েছে যে যেসব শপথ মন থেকে নয়, ভান করা হয়েছে মাত্র সেসব শপথ বা মন থেকে করেছে এমন শপথও ভঙ্গ করার জন্য কাউকে সাজা দেয়া হবে না। তবে মন থেকে করা শপথ ভঙ্গের জন্য ছোটখাটো কাফফারা দিতে হবে।

যেমন : মুসলিমরা কৌশলগত কারণে কাফের-অমুসলিমদের সঙ্গে কোন চুক্তি করলে তাদের দেশে গিয়ে সেদেশের ধর্মনিরপেক্ষ সংবিধান মেনে চলার শপথ করলে এবং পরে তারা সেটা ভাঙতেই এবং তাতে কোন গুণাহ হবে না।  

এজন্যই একজন বিশ্বাসী মুসলিম অমুসলিম দেশে শুধুমাত্র নাগরিক হওয়ার জন্য কপটভাবে শপথ বাক্য পাঠ করে। যে কারনে একজন প্রকৃত মুসলমান পাশ্চাত্য দেশের নাগরিক হয়ে সে দেশের যাবতীয় নাগরিক সুযোগ সুবিধা ভোগ করার পরেও সে দেশের সত্যিকার নাগরিক হয়ে ওঠে না, সে দেশের প্রতি তার আনুগত্য জন্মায় না, ভালবাসা জন্মায় না, মনে মনে তার পরিপূর্ন আনুগত্য থাকে সেই আরব দেশটির প্রতি এবং তার উদ্দেশ্য থাকে সেখানে ইসলাম কায়েম করা। এসকল মিথ্যাচার এবং প্রতারণা ইসলামই তাকে শিক্ষা দেয়।

এই একই যুক্তি অনেক মুসলিম এবং বিশেষ করে হুজুররা অনেক অপকর্ম করেও মিথ্যা কসম খায় এই ভেবে যে একজন হুজুর বা মুসলিম অপকর্ম করেছে সেটা প্রকাশ পেলে ইসলামের বদনাম হবে এবং তাই ইসলামের ভাবমূর্তি রক্ষা করতে লোক দেখানো কসম খাওয়াকে যৌক্তিক মনে করে। 

অর্থাৎ মিথ্যা না বলার যে নৈতিকতা সমাজে ছিলো সেটাকেও ইসলাম বিকৃত করেছে। ইসলাম যা কিছু ভালো দিক আছে, সেগুলো আপাত দৃষ্টিতে আপনার কাছে ভাল মনে হবে কিন্তু আপনি যখন সার্বিকভাবে বা যৌক্তিকভাবে বিশ্লেষণ করবেন তাহলে দেখবেন সেগুলোকে ভালো বলা মানে হলো ভালো বা ন্যায়ের অসম্মান করা। 

Forhad H Fahad

Related Posts

পরকাল নিয়ে মুমিনদের বহুল জিজ্ঞেসিত প্রশ্নের জবাব

প্রশ্ন : পরকাল না থাকলে যেসব অপরাধীদের দুনিয়াতে উপযুক্ত শাস্তি দেয়া সম্ভব হচ্ছে না তাদের বিচার কিভাবে হবে? জবাব : ১. আপাততদৃষ্টিতে যদিও আমরা ধরে নিই যে পরকাল থাকলে আসলেই অপরাধীদের উপযুক্ত শাস্তি নিশ্চিত হতো এবং খুব ভালো হতো, তার মানে কি এই যে পরকাল আছে বা পরকাল সত্য? অর্থাৎ কোনকিছু হলে বা থাকলে ভালো হতো, তার মানে তো এই নয় যে সেটা সত্য বা আছে। উদাহরণসরূপ : আপনি…

Read more

ধর্ম না থাকলে মানুষ নৈতিকতা শেখবে কোথা থেকে? 

ধরুন, একজন আধুনিক সভ্য মানুষ হিসেবে আপনার কাছে অবশ্যই যুদ্ধবন্দী নারীকে গনিমতের মাল হিসেবে বিছানায় নেয়া খুবই নিন্দনীয় কাজ বলে গণ্য হবে। কিন্তু এই কাজটি আপনার নবীজী নিজ জীবনে কয়েকবারই করেছেন, এবং অন্যদেরও করতে বলেছেন। বা ধরুন আপনি এমন কারও সাথে আপনার বোন বা কন্যাকে বিয়ে দেবেন না, যার ইতিমধ্যে তিনজন স্ত্রী আছে। আপনার বিবেক, বুদ্ধি, আধুনিক মূল্যবোধ, আধুনিক ধ্যান ধারণা আপনাকে সেইসব মধ্যযুগীয় কাজ করতে বাধা দেবে। যদিও…

Read more

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Latest

আমাদের জাতীয় সঙ্গীত কি হিন্দু শাক্তদেবী মা-কালীকে উদ্দেশ্য করে লেখা?

আমাদের জাতীয় সঙ্গীত কি হিন্দু শাক্তদেবী মা-কালীকে উদ্দেশ্য করে লেখা?

একেই কি বলে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা?

একেই কি বলে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা?

কর্ণচিকিৎসা

কর্ণচিকিৎসা

তাকদীর বিষয়ক রেফারেন্স

তাকদীর বিষয়ক রেফারেন্স
কুদরত

পরকাল নিয়ে মুমিনদের বহুল জিজ্ঞেসিত প্রশ্নের জবাব

পরকাল নিয়ে মুমিনদের বহুল জিজ্ঞেসিত প্রশ্নের জবাব