৭ম শতাব্দীর স্বঘোষিত নবী মুহম্মদের জিহাদী বাহিনী খেজুর দুম্বায় সন্তুষ্ট ছিলনা,তারা প্রতিটা যুদ্ধে লুটেরমাল নারীদের ভাগ চাইতো। কিন্তু সেটা যথেষ্ট না থাকায় নবী মুহম্মদ তার বাহিনীকে স্বর্গীয় গ্রূপসেক্সের প্রতিশ্রুতি দেয়। যা একেবারে হাস্যকর।
জিহাদ করে মারা গেলে নবী মুহাম্মদ প্রতিশ্রুতি দিচ্ছে ৭২টি হুর, সেই হুর নামক বেশ্যারা এত্ত সুন্দরী যে,খোদ কোরআনেই তাদের রূপযৌবন বর্ণনা করা হয়েছে। হাদিসেও অসংখ্যবার সেইসব হুরের স্তন আর চিরঅক্ষত যোনীর লোভ দেখানো হয়েছে। অর্থাৎ যুদ্ধ করে বেঁচে থাকলে গনিমতের মাল, মারা গেলে৭২ খানা বেশ্যা। আরব বর্বর দস্যুদের সবচাইতে কামনার বস্তু। এমনকি, গেলমানের কথাও উল্লেখ করা হয়েছে কোরআনে। সে কারণে মুহাম্মদ খুব দ্রুত তার দলে অসংখ্য লোক ভিড়াতে সক্ষম হন।
পরকালে নানা ধরণের সুখ সুবিধার কথা বলে মুহাম্মদ ক্রমশ দল ভারী করতে শুরু করেছিল। মক্কা থেকে বিতাড়িত হয়ে নবী মুহাম্মদ দীর্ঘদিন খুবই অভাবে ছিলেন। খাদিজার রেখে যাওয়া সম্পত্তি সব শেষ করে ফেলার পরে মুহম্মদের আর কোন উপার্জন ছিল না। কোন পেশাও ছিল না। কাজ করে খেতে হবে, এর চেয়ে তিনি ভাল বুদ্ধি বের করেছিলেন। সেটি হচ্ছে, অন্যের সম্পত্তি দখল এবং তার উদ্দেশ্যে একটি দল তৈরি। শুধুমাত্র গনিমতের মাল ভোগের বিধান না থাকলেই এতো দ্রুত মুহাম্মদের সেনাবাহিনী খুব বেশি বৃদ্ধি পেতো না।।
নতুন প্রচারিত ধর্মে যোগদানের জন্য মুহাম্মদকে বেশ কিছু কৌশল অবলম্বন করতে হয়েছে, আল্লাহর নামে তিনি তার সাপের ঝাঁপি কোরআনে বলেছেন যে ইসলামের পথে জিহাদ করলে স্বর্গে অসংখ্য (৭২+) হুর গেলমান পাওয়া যাবে, দুধের সমুদ্র থেকে শুরু করে মদের নদী এমন কিছু নাই যে মুহাম্মদ লোভ দেখান নি।